গণতন্ত্রের অসুবিধা সমুহ
যে তন্ত্রের এতসব খারাপ এবং অপকার আছে তার জন্য কেন এত বাহঃ বাহঃ দেব!
সমগ্র বিশ্বজুড়েই গণতন্ত্র সবচেয়ে গহণযোগ্য শাষণব্যবস্থা হওয়া সত্বেও বিভিন্ন দৃষ্টিকোন থেকে এর তীব্র সমালোচনা করা হয়। যেমন-
১.গণতন্ত্র নিকৃষ্ট মানের শাষন: প্লেটো এরিস্টটল অনেকের সঙ্গে একমত পোষন করেন যে- গণতন্ত্রে নিকৃষ্ট মানের শাষন হয়।
২. সংখ্যার উপর গুরুত্ব: গণতন্ত্র যোগ্যতার পরিবর্তে সংখ্যার উপর বেশী জোর দেয়। সমাজে বিজ্ঞ ও বুদ্ধিমান অপেক্ষা অজ্ঞদের সংখ্যাই বেশী। তাই প্লেটো বলেছেন, ‘গণতন্ত্র আসলে মূর্খেরই শাষন।’
৩. গণতন্ত্র জনতাতন্ত্রেরই নামান্তর: কেবলমাত্র সংখ্যায় জনগণের দ্বারা পরিচালিত হলেই যে সরকার ভাল হবে, এমন কোন কথা নেই। সরকার পরিচালনার যোগ্যতার মাপকাঠি হওয়া উচিত গুণ এবং বিচক্ষনতা, সংখ্যা নয়।
৪. গণতন্ত্রে শাষনব্যবস্থা ভেঙে পড়ে: গণতন্ত্র সর্বাপেক্ষা দরিদ্র, সর্বাপেক্ষা অজ্ঞ ও সর্বাপেক্ষা অকর্মণ্য লোকের শাষনব্যবস্থা। তাই এই শাষন ব্যবস্থা ভেঙে পড়ে।
৫. গণতন্ত্র শিল্প-সংষ্কৃতির প্রতিবন্ধক: স্যার হেনরি মেইন বলেন, ‘গণতন্ত্র সাহিত্য বিজ্ঞান, কলা প্রভৃতির কদর করে না। অজ্ঞ ও সাধারণ ব্যক্তিবর্গের দ্বারা পরিচালিত এ শাসনব্যবস্থা চারুকলা ও শিল্প চাতুর্যের কিছুই বুঝে না।
৬. গণতন্ত্র অপচয় প্রবণ ব্যবস্থা: এটাও বলা হয় যে, গণতন্ত্রে অপচয় ঘটে অস্বাভাবিক রুপে এবং শাসকবৃন্দ অর্থ ব্যয় সম্পর্কে মোটেও যত্নবান নয়, মিতব্যয়ী হবার প্রয়োজন কেউ বোধ করে না ( দেখা যায় নিজেদের স্বার্থ রক্ষা বা প্রশারে তা ব্যয় হয়)।
৭. গণতন্ত্র দুর্নীতিপ্রবণ ব্যবস্থা: গণতন্ত্রে দুর্নীতি হয় ব্যাপক পরিমাণে। এছাড়াও স্বজনপ্রীতি, উৎকোচ দান ইত্যাদিও গণতন্ত্রে খুব প্রচলিত।
গণতন্ত্র সমগ্র বিশ্বেই সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য শাষনব্যবস্থা হওয়া সত্বেও এর যথাযথ প্রয়োগের অভাবে বিপরীতমুখী প্রতিক্রিয়া আসতে বাধ্য। আর এর ফলে যে কোন দেশই অপশাষন এবং অরাজক পরিস্থিতির শিকার হতে পারে। তাই দেশের সার্বিক পরিস্থিতি এবং অভ্যন্তরিণ সম্পদের মাপকাঠিতে শাষনব্যবস্থা নির্ধারিত হওয়া জরুরী। যেখানে মেধা, গুন এবং বিচক্ষনতার অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত।
১.গণতন্ত্র নিকৃষ্ট মানের শাষন: প্লেটো এরিস্টটল অনেকের সঙ্গে একমত পোষন করেন যে- গণতন্ত্রে নিকৃষ্ট মানের শাষন হয়।
২. সংখ্যার উপর গুরুত্ব: গণতন্ত্র যোগ্যতার পরিবর্তে সংখ্যার উপর বেশী জোর দেয়। সমাজে বিজ্ঞ ও বুদ্ধিমান অপেক্ষা অজ্ঞদের সংখ্যাই বেশী। তাই প্লেটো বলেছেন, ‘গণতন্ত্র আসলে মূর্খেরই শাষন।’
৩. গণতন্ত্র জনতাতন্ত্রেরই নামান্তর: কেবলমাত্র সংখ্যায় জনগণের দ্বারা পরিচালিত হলেই যে সরকার ভাল হবে, এমন কোন কথা নেই। সরকার পরিচালনার যোগ্যতার মাপকাঠি হওয়া উচিত গুণ এবং বিচক্ষনতা, সংখ্যা নয়।
৪. গণতন্ত্রে শাষনব্যবস্থা ভেঙে পড়ে: গণতন্ত্র সর্বাপেক্ষা দরিদ্র, সর্বাপেক্ষা অজ্ঞ ও সর্বাপেক্ষা অকর্মণ্য লোকের শাষনব্যবস্থা। তাই এই শাষন ব্যবস্থা ভেঙে পড়ে।
৫. গণতন্ত্র শিল্প-সংষ্কৃতির প্রতিবন্ধক: স্যার হেনরি মেইন বলেন, ‘গণতন্ত্র সাহিত্য বিজ্ঞান, কলা প্রভৃতির কদর করে না। অজ্ঞ ও সাধারণ ব্যক্তিবর্গের দ্বারা পরিচালিত এ শাসনব্যবস্থা চারুকলা ও শিল্প চাতুর্যের কিছুই বুঝে না।
৬. গণতন্ত্র অপচয় প্রবণ ব্যবস্থা: এটাও বলা হয় যে, গণতন্ত্রে অপচয় ঘটে অস্বাভাবিক রুপে এবং শাসকবৃন্দ অর্থ ব্যয় সম্পর্কে মোটেও যত্নবান নয়, মিতব্যয়ী হবার প্রয়োজন কেউ বোধ করে না ( দেখা যায় নিজেদের স্বার্থ রক্ষা বা প্রশারে তা ব্যয় হয়)।
৭. গণতন্ত্র দুর্নীতিপ্রবণ ব্যবস্থা: গণতন্ত্রে দুর্নীতি হয় ব্যাপক পরিমাণে। এছাড়াও স্বজনপ্রীতি, উৎকোচ দান ইত্যাদিও গণতন্ত্রে খুব প্রচলিত।
গণতন্ত্র সমগ্র বিশ্বেই সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য শাষনব্যবস্থা হওয়া সত্বেও এর যথাযথ প্রয়োগের অভাবে বিপরীতমুখী প্রতিক্রিয়া আসতে বাধ্য। আর এর ফলে যে কোন দেশই অপশাষন এবং অরাজক পরিস্থিতির শিকার হতে পারে। তাই দেশের সার্বিক পরিস্থিতি এবং অভ্যন্তরিণ সম্পদের মাপকাঠিতে শাষনব্যবস্থা নির্ধারিত হওয়া জরুরী। যেখানে মেধা, গুন এবং বিচক্ষনতার অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত।
আর মেধা ! যেখানে আমরা সবাই শিকার করতে বাধ্যযে মাদক তথা সিগারেট মস্তিষ্ক এবং সাস্থ্যের জন্য হুমকি সরুপ। একটা সিগারেট হয় বড় মাত্রার মাদক সেবনের হাতিয়ার, তাই নয় কি? অথচ আমাদের শুনতে হয় সিগারেট না কি মাদক নয় কারন সরকার তথা আমরা না কি মানুষকে অসুস্থ্য করার জন্য তা থেকে ট্যাক্স(মুসুক) পায়! আচ্ছা সিগারেট কি আসলেই মাদক না কি মাদার ওফ হাতে খঢ়ি!
[ যে তন্ত্রের এতসব খারাপ এবং অপকার আছে তার জন্য কেন এত বাহঃ বাহঃ দেব! ]
Comments
Post a Comment