মাদক: বাস্তবিক দিক থেকে যা সেবন বা গ্রহণ করলে মস্তিষ্কের ক্ষতি তথা স্বাস্থ্যের ক্ষতি হয় তাই মাদক, তাই নয় কী??? আমরা কী দেখি সিগারেটের খাপে (মোরক) যারা ধুমপান করেন তাদের ফুসফুসি সহ অন্যান্য অঙ্গের মারাত্বক ক্ষতিগ্রস্ত ছবি দেওয়া থাকে্। তারপর ও আমরা এগুলা সেবন করে থাকি, কেন?
সাময়ীকভাবে মানুষিক দুষ্চিন্তা দুরকরার জন্য ঠিক? কিন্তু আমরা এটা স্বরন করতে চাইনা যে এই সিগারেট বা ধূমপান শুধু যে নিজেকে ক্ষতি করছে তা নয়। যা আমার পাশের জনের জন্যও কতটা ক্ষতিকর, আমারমত সে না জ্বালিয়ে শুধুমাত্র ধূয়াগ্রহন করে। আমরা এটাও চিন্তা করিনা যে, যা আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজম্য এর জন্য মারাত্বক ক্ষতিকর (স্বামী-স্ত্রি এর মিলন এর মাধ্যমে)। যা আমাকে তথা তাদেরকে মেধাহীন করতে সহায়তা করে!
মাদক দুরকরনে একটা দেশের সরকার এর করণীয়:
Add caption |
দেশ মানে সরকার, যা আসে পর্যায়ক্রমে পরিবার-সমাজ-গ্রাম-শহর-দেশ(সিস্টেম)। একটা শিশু যখন জন্মগ্রহণ করে তখন সে থাকে নিষ্পাপ এবং স্বচ্ছ থাকে। যাকে আমাদের সিস্টেম বাধ্য করে বী-প্রথে নিয়ে যেতে। পারিবারিক কলহ আর সামাজিক বৃসশৃঙ্খল পরিবেশ এবং স্বার্থ্-লোভী সরকারি মনভাব ( আয় খোজা-জোরালোভাবে দমন না করা ইত্যাদি) যা তাদেরকে খারাপ পথে নিয়ে যেতে সহায়তা করে, তাই নয় কী?
তথা কথিত শিক্ষা এবং স্টুপিড সিস্টেম যেমন পারে একটা মানুষকে নরমাল জীবন ধারন করাতে, আবার উচ্চবিলাশীভাবে (অবৈধভাবে) বসবাসকরতে। ঠিক তেমনিই সিগারেট পারে সাময়ীকভাবে দুষচিন্তাদুরকরে নরমাল তথাকথিত স্ট্যান্ডার লাইফ পার করতে(দুষচিন্তা থেকেই যায় যতখননা সমাধান হচ্ছে)। আর অবৈধভাবে সিগারেট থেকে শুরু করে বড় ধরনের মাদক সেবন এর মাধ্যমে অধিক সহবাসের মাধ্যমে আনন্দ ভোগকরা যা কিনা ব্যবহারকারি কে পঙ্গ তথা অসাভাবিক(অসুস্থ্য) করতে সক্ষম।
মাদক ছেড়ে দিলাম বা ছেড়ে দাও বলাটা যত সহজ তা ছাড়াটা ততো সহজ নয়। এজন্য আমাদের তথা সরকার এর উচিত হবে যে সব দ্রব্য মাদক গ্রহন এ উৎসাহিত করে তা কঠর হস্তেদমন করা। যারা ইতিপুর্বেই এর সাথে জরিত তাদেরকে প্রকাশ্যে ধুমপান করতে বিরত রাখা ( আচ্ছা প্রকাশ্যে ধূমপান করাতো মানা কিন্তু যারা দমন করবে বা মানা করবে তারাইতো জনসম্মুখ্যে গ্রহন করে থাকে!)।
আমরা কিছু দিন আগেই দেখলাম মাদক সরবরাহ এবং বহনকারিদের দমন করার প্রক্রিয়া, যেখানেও কিছু ভালোফলাফল এর স্বাথে কিছু মূল্যবান তথ্য বেরিএল! যারা কিনা এসব অবৈধ কর্মকান্ড রুখবে তারাই কিনা এগুলো যোগান দিতে সহায়তা করছিল। সত্য বা উচিৎ বলতে তাদের মাত্র স্বার্থলোভী মনভাব এর কারনে এগুলো ঘটে চলছে।আমরা যদি কোন সরকারি চাকুরীতে যোগদান করতে চাই তাহলে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স এর প্রয়োজন পরে তার মানে কি তারা যানে যে কোন এলাকা বা মহল্লা তথা একটা থানার আওতাধিন জনবহল এলাকার কোথায় কি অবৈধ কর্মকান্ড হচ্ছে তারা যানে, তাই নয় কী?
কেন এই সব স্টুপিড সিস্টেম সম্পর্কে লেখলাম তার কারন হল: আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বেগম শেখ হাসিনা চাচ্ছেন (আমরাও চাচ্ছী) একটা ডিজিটাল (স্বচ্ছ এবং জবাবদিহীতা মূলক) একটা দেশ প্ররিচালনা করতে। দেরিতেও হলেও বিগত ৪ বছর দরে বাংলাদেশ উন্নয়নমেলার মাধ্যমে দেশের প্রত্যেকটি জেলার সকল সরকারি প্রধান প্রতিষ্টান বা অধিদপত্তর সমূহের বাৎসারিক সফলতা, ব্যর্থতা এবং সেবা সমূহ জনগনের মাঝে তুলে ধরার মত সাহস দেখিয়েছেন জেলা প্রশাসক এর মাধ্যমে। যা একটা সাহসী উদ্দক বই কী!
কিন্তু যা দেখা গেল এর তেমন প্রচারনা নেই, শুধুমাত্র কিছু চাটুকারদের উন্নয়ন এর প্রতিফলক, যা ঐ অধিদপ্তর এর জন্য ফলপ্রস***। মেলার আয়োজকদের উচিত ছিল এই মেলা করার উদ্দেশ্য জেলার তৃণমুল পর্যায় এর জনগনেরদার পর্যন্ত পৌছে দেওয়া কিন্তু ...। যাওবা দেখাগেছে তা কিছুটা স্কাউটে এর সদস্যদের মত আনন্দ উল্লাস এর দৃশ্য।
কিন্তু যে বিষয় টি এই লেখাটা লেখতে আমাকে বাধ্য করেছে তা হলো সিগারেট (আচ্ছা সিগারেট কী মাদক?) এই প্রশ্নটার ই উত্তর জানতে চাওয়া হয়ে ছিল মাদক অধিদপ্তর এর স্টলে । উত্তরে তারা যা জানালেন তাদের বিতরণ কৃত প্রসপেক্টর এর তথ্যের ভিত্তিতে যে সিগারেট না কি মাদক নয়! তা হলে কে এই মাদার ওফ মাদক সেবনের হাতখরি। হয় তো বা এর আরেকটা কারন থেকেই যায়, সেটাহল এই সিগারেট থেকে সরকার তথা আমরা না কি মুষক বা ভ্যাট আদায় করি।
কেন এই অবিচার, দেশের মানুষ যখন ট্রেনের টিকিট কেটে সিট না পেয়ে দারিয়ে যাতায়াত করছে(আয়ের উৎস)! কেন রেল লাইনগুলা ২ লেন এ উন্নত করা হচ্ছে না ( কেননা নিজেদের তেমন বেশি স্বার্থ নেই তাই!)। কিছু্টা ধুমপান ছেরেদিলাম এ কথার মত! (রেল লাইনগুলা ২ লেন এ উন্নত করা)
অতপর একটা জিনিস স্পষ্ট যে পার্থিব এই জীবনে আমাদের দুনিয়ার চাহিদা তখনই শেষ হবে, যখন মুখে মাটি বা ছাই(আগুন) পরবে। আর তাই বলে কি আমরা অন্যের ভলো করা থেকে বিরত থাকবো!
বি.দ্র. হয়তো বা কেউ বলতে চাইবেন এত কথা এখানে না বলে জায়গামত বললাম না কেন! কারন প্রথমত ধন্যবাদ জানাতে চাই আমাদের সরকার (মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বেগম শেখ হাসিনা) কে যারা কিনা এ স্বচ্ছ এবং জবাবদিহীতা মুলক ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়া এবং উপহার দেওয়াতে বধ্যপরিকর।
কিন্তু দুঃখ জনক হলেও সত্য যে যাদের মাধ্যমে এই সেবাগুলো দেওয়ার কথা তারাই কিনা ভালো করে ই-মেল ব্যবহার করা যানে না বা ব্যবহার এ অভ্যস্ত নয়। কেননা তাদের মেল করলে তার কোন সারা পাওয়া যায় না। আচ্ছা আমিই বা এখানে কেন লিখছি, চাইলেই তো লেখা টা জায়গামত পৌছাতে পারি। কিন্তু তারাই তো ... বাংলাদেশ ওয়েব পোরটাল (এখানেইতো পাওয়ার কথা)
যেখানে ছোট একটা স্কুলপরুয়া ছাত্রের চিঠি লেখার ফলে(প্রধানমন্ত্রীর কাছে), যদি সেতু তৈরির প্রস্তাব আসে আর ... ।
বি.দ্র. কারা আমাদের এই সবুজ শ্যামল শান্তপ্রিয় বাংলাদেশে বেকারত্ত্ব তৈরির কর্ণধর (স্বার্থলোভী মনভাব)! Where is accountability?
কিন্তু যা দেখা গেল এর তেমন প্রচারনা নেই, শুধুমাত্র কিছু চাটুকারদের উন্নয়ন এর প্রতিফলক, যা ঐ অধিদপ্তর এর জন্য ফলপ্রস***। মেলার আয়োজকদের উচিত ছিল এই মেলা করার উদ্দেশ্য জেলার তৃণমুল পর্যায় এর জনগনেরদার পর্যন্ত পৌছে দেওয়া কিন্তু ...। যাওবা দেখাগেছে তা কিছুটা স্কাউটে এর সদস্যদের মত আনন্দ উল্লাস এর দৃশ্য।
কেন এই অবিচার, দেশের মানুষ যখন ট্রেনের টিকিট কেটে সিট না পেয়ে দারিয়ে যাতায়াত করছে(আয়ের উৎস)! কেন রেল লাইনগুলা ২ লেন এ উন্নত করা হচ্ছে না ( কেননা নিজেদের তেমন বেশি স্বার্থ নেই তাই!)। কিছু্টা ধুমপান ছেরেদিলাম এ কথার মত! (রেল লাইনগুলা ২ লেন এ উন্নত করা)
অতপর একটা জিনিস স্পষ্ট যে পার্থিব এই জীবনে আমাদের দুনিয়ার চাহিদা তখনই শেষ হবে, যখন মুখে মাটি বা ছাই(আগুন) পরবে। আর তাই বলে কি আমরা অন্যের ভলো করা থেকে বিরত থাকবো!
বি.দ্র. হয়তো বা কেউ বলতে চাইবেন এত কথা এখানে না বলে জায়গামত বললাম না কেন! কারন প্রথমত ধন্যবাদ জানাতে চাই আমাদের সরকার (মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বেগম শেখ হাসিনা) কে যারা কিনা এ স্বচ্ছ এবং জবাবদিহীতা মুলক ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়া এবং উপহার দেওয়াতে বধ্যপরিকর।
কিন্তু দুঃখ জনক হলেও সত্য যে যাদের মাধ্যমে এই সেবাগুলো দেওয়ার কথা তারাই কিনা ভালো করে ই-মেল ব্যবহার করা যানে না বা ব্যবহার এ অভ্যস্ত নয়। কেননা তাদের মেল করলে তার কোন সারা পাওয়া যায় না। আচ্ছা আমিই বা এখানে কেন লিখছি, চাইলেই তো লেখা টা জায়গামত পৌছাতে পারি। কিন্তু তারাই তো ... বাংলাদেশ ওয়েব পোরটাল (এখানেইতো পাওয়ার কথা)
যেখানে ছোট একটা স্কুলপরুয়া ছাত্রের চিঠি লেখার ফলে(প্রধানমন্ত্রীর কাছে), যদি সেতু তৈরির প্রস্তাব আসে আর ... ।
বি.দ্র. কারা আমাদের এই সবুজ শ্যামল শান্তপ্রিয় বাংলাদেশে বেকারত্ত্ব তৈরির কর্ণধর (স্বার্থলোভী মনভাব)! Where is accountability?
Why Vegas Casino was so expensive and how much you lost
ReplyDeleteLas Vegas casinos 정읍 출장샵 are one 인천광역 출장샵 of the 광양 출장안마 few hotels, but Vegas doesn't make 문경 출장샵 it a luxury. You'll find one 거제 출장샵 that offers some of the best gaming