কারা আমাদের এই সবুজ শ্যামল শান্তপ্রিয় বাংলাদেশে বেকারত্ত্ব তৈরির কর্ণধর (স্বার্থলোভী মনভাব) |
তথা কথিত সমাজের ছোটমনের মন মানুষিকতা: যারা কিনা সমাজ বা দেশের উন্নয়ন এর কাজে নিওজিত হন। তাদের সৎ ইচ্ছার অভাবের কারনে বেকারদের কাজের ব্যবস্থা করেণ না। কারণ তারা উপলব্ধিকরতে পারেন এদের ভালো কাজের সুযোগ করে দিলে তাদের কাজের সময় (মিছিল-মিটিং এবং চাটুকারিতার জন্য) পাওয়া যাবে না বা তাদের সন্তানদের মত সমকক্ষ হক।
সরকারের সৎপরিকল্পনার অভাব 0২: দেশের সরকারি অবশর যাওয়া কর্মচারিদের পেনশনের টাকার ভালো ব্যবহার না করা। যদি এমনটা হতো যে তার সরকারি নির্দিষ্ট একটা বয়সের (বয়স বৃদ্ধি অন্য একটা কারণ ৫৭-৬০ বৎসর) পর রিটায়ারমেন্ট এর টাকা পাবে ১মাসের ভিতর, কোন রকম ঝামেলা ছাড়া। যেখানে স্বর্থ থাকবে যে, তার পেনশণ এর কিছু অংশ ছোট বা মাঝারি পরিসরে একটা কর্মমুখি আয়য়ের ব্যবস্থা করা , যাতে সেখানে অন্তত একজন ছেলে বা মেয়ের কাজের ব্যবস্থা হয় (তাউ নয় কি?) । কিন্তু কৈ ব্যাংকের or সঞ্চয় অফিস এর ইন্টারেস্ট খাওয়া বা ...।
সরকারের সৎপরিকল্পনার অভাব 0৩: কর্মরত ব্যাক্তির চাকুরির বয়সসীমা বৃদ্ধিকরা ( উপরের অংশেই আগেই বলা হয়েছে যে তারা অবশর এর পর তাদের এককালীন পাওনা টাকা দিয়ে তার এবং অন্য একজনের নতুন কাজের সৃষ্টি করবে 😊 )। যেখানে তারা নতুনদের কাজের ব্যবস্থার সুযোগ না করে 😌😢 দিয়ে ক্ষমতাই আরও থাকার জন্য বৃদ্ধদের বয়স বৃদ্ধি করে 💃। তো এরকম মনভাব থাকলে একজন নতুন ছেলে বা মেয়ের চাকুরি তথা সুখি জীবনযাপনের ব্যবস্থা কেমনে হয়। তাই কি?
সরকারের সৎপরিকল্পনার অভাব 0৪: চাকুরি দেওয়ার প্রক্রিয়া: সাপস একটা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এ ২জন জনবল লাগবে। এজন্য প্রতিষ্ঠানের প্রধান তার সচিব বরাবর অভিহীত করলেন, তখন সচিব মহাদ্বয় আরও আবেদন সংগ্রহ করে জনপ্রশান মন্ত্রনালয়ে জনবলের চাহিদা তথা সংখ্যা জানান।
পরবর্তিতে জনপ্রশান (যারা সার্কুলার প্রদান এবং ... করেন) সচিব যোগাযোগ বা প্রস্তাব করবেন অর্থ মন্ত্রনালয় এর সচিব মহাদ্বয়ের কাছে। এবং এই অর্থ মন্ত্রনালয় সচিব আবার প্রস্তাব প্রেশ করবেন শেষ পরিকল্পনা মন্ত্রনালয় সচিব বরাবর 😀 । কিন্তু এখানে যা দেখা যাবে এই সব শিক্ষীত সচিব মহাদ্বয়গণ অপেক্ষায় থাকে জনগনের দ্বারা নির্বাচিত জনপ্রতিনিধীদের অনুমতির জন্য। তাই কী?
বেকারত্ত্ব কি : বেকারত্ত্ব আমাদের কর্ণধরদের স্বার্থলোভী বা সৎইচ্ছার প্রতিফলন ছাড়া আর কিছুই না। নিচের তথ্যগুলো একটু পুনরায় স্বরণ করতে পারলেই তা অনুধাবণ করতে পারবেন।
প্রথমত বলতে চাই এটা আমাদের বেকার জনগস্ঠির ব্যর্থতা,কেন? তা হলো আমরা, আমাদের মেধা,শ্রম,সময় এবং পুজি দিয়ে গ্যাজুয়েশণ সম্পর্ণ করি। এবং একটা সরকারি তথা ভালো একটা কাজ(চাকুরি) পাবার আশায় কোনপ্রকার সরকার বা অন্যকোন প্রতিবাদমুলক কর্মকান্ডে নিজেদের জরাই না কারণ চাকুরী নিতে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স এর প্রয়োজন হয়।
[নিচের দিকে ভিডিওটা থামিয়ে শুরু করতে পারেন, কেমন!]
আমরা স্টুপিডরা এটা কোন সময় স্বরন করতে চাই না যে এই পুলিশ বা সরকারি কর্মকর্তাদের ম্যানিপুলেট করে কারা? যত জেল খাটা আমলারা ! তার মধ্যে উল্লেখ যোগ্য সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালিদা জিয়া (ক্ষমতা না থাকার কারনে জেলে) এবং বর্তমান প্রধানমন্ত্রী বেগম শেখ হাসিনা (ক্ষমাতায় থাকার কারনে মুক্ত)। যা আমরা দেখেছিলাম ফখরুদ্দিন সাহেবের তত্ত্বাবধায়ক সরকার এর সময়! [কিছুটা তিতা এবং বিপদজনক হলেও বলা Right]
কেন আমরা দায়ী ? কারণ ঐ ক্লিয়ারেন্স বা ভালো হাতের মার্ক পাবার জন্য আমরা তেমন ভাবে স্যারদের [all]সাথে জবাবদিহীতামুলক আচারন করতে পারিনা। আর কেনই বা আমাদের তা করা দরকার, তাদেরই তো উচিত হবে ছাত্র-ছাত্রীদের কোন প্রথে পরিচালিত করলে আমাদের [new] ভালো হবে।
তো এবার আসি কাজের কথায়, এই যদি হয় আমাদের চাকুরি অফার করার প্রক্রিয়া। তাহলে যেটা বলা বা বোঝা যায় যে একটা বছরে কোন কোন দপ্তরে বা প্রতিষ্ঠানে কত সংখ্যক জনবল লাগবে, দেশের জন সাধারনদের এবং বহিরদেশের মানুষের সেবা দিতে। আমাদের জনপ্রশাসণ দপ্তর তাতে অভিহীত থাকেন, তাই যদি হয়। তবে পরিকল্পনা মন্ত্রনালয় এর উচিত হবে আপকামিং জনবল কে সেই বিভাগের কাজের উপযোগি করে গড়া বা প্রস্তুত করার জন্য বিভিন্নি উচ্চ শিক্ষা প্রদান কারী প্রতিষ্ঠান তথা শিক্ষা (কারিগরি সহ) মন্ত্রনালয় কে অবিহীত করা নতুন বছর আসার আগে । এবং সেই সব শিক্ষা বা জনবল তৈরির প্রতিষ্ঠান গুলোর উচিৎ হবে বাস্তব এবং নৈতিক শিক্ষার মাধ্যমে নতুনদের প্রস্তুত করা।
কিন্তু আমরা কি তাই দেখতে পাই? না শুধুমাত্র মুনাফা লোভী মনভাব, যে ছাত্র-ছাত্রীরা ঐ সব প্রতিষ্ঠানে আসে এবং ভালো ফলাফল (একাডেমিক মার্ক) নিয়ে বের হয় কুরবানির পশুর মত(কি ভাবে?)। সমাজ তথা মানুষের অবঙ্গার ধারালো দায়ের নিচে বলিহতে (যদি সে কোন ভালো চাকুরি বা কাজ না পাই),এখানে শিক্ষার্থীরা চাইলে অধ্যায়ন অবস্থাই পার টাইম জব করতে পারে বিদেশে অধ্যায়নরত দেশের শিক্ষার্থীদের মত । যদি কিনা আমরা কোন প্রকার ভালো কাজ কে ছোট করে দেখার নিচুমনের মনভাব সমাজ তথা নিজের থেকে দূর করতে পারি।
আমাদের কর্ণধরদের শুভবুদ্ধির উদয় হক এবং সবচেয়ে ভালো হতো যদি দেশের তথা বহিরবিশ্বের জনবলের চাহিদা অনুযায়ী নতুনদের প্রস্তুত করা হয় 😃। এখানে বলা বাহল্য যে সবার মেধা বা দক্ষতা এবং মনভাব বা উদ্দিপনা যে সমান হবে তা ঠিক নয়। যেমন একটা হাতের পাঁচ আঙ্গুল সমান হওয়া অসুবিধা বা সম্ভবপর নয় । ঠিক তেমনি একই প্রতিষ্ঠান থেকে কম এবং বেশি দক্ষতা সম্পন জনবল বের হতেই পারে (যদি কিনা তারা বের করতে সক্ষম হয়)।
Then জনপ্রশানের তখন কাজ হবে তাদের কে কাজে যোগদান করানো, is it?। সাপস আমার বেশি মেধা বা কর্মতৎপরতার মনভাব নেই তখন তাদের কাজ হবে আমাকে কোন একটি স্চ্ছ এবং নোংরাবিহীন (যেখানে অশালিন বা অস্বাভাবিক কর্মকান্ড না হয়) কর্মপরিবেশে কাজের ব্যবস্থা করা । সেটা হতে পারে আমাদের গার্মেন্টস সেক্টর বা দিন মুজুর বা কৃষি বা ইন্টারনেট-অনলাইন ভিত্তিক ভালো কাজ। [ আচ্ছা গার্মেন্টস এ কি গালিগালাচ (Offending Words) করা হয় এবং অপরিমিত সম্মানির মাধ্যমে রোবটিক ভাবে কাজ করানো হয়--আচ্ছা কৃষিতো আমাদের একটা ভালো কাজের এবং খাদ্যের উৎস, যেখান থেকে আমরা অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে ভালো একটা ফলাফল পেতে পারি।
তাই এটা বলাই যেতে পারে যে, যদি তারা (তথা কথিত উচ্চ শিক্ষা এবং ভোকেশনাল বা কর্মমূখি শিক্ষার ব্যবস্থা বা পরিচালকগণ) নতুনদের কাজের সাথে যোগদান করাতে সাহায্য বা ভূমিকা রাখতে না ই পারে তাহলে কেন এত ব্যবসা মূলক প্রতিষ্ঠান (এখানে অবশ্য ঐ জন প্রশাসনের মূল ভূমিকা থেকেই যায়, তাই নয় কী?) এখানে কিন্তু সরকার এর সৎ ভুমিকা বা পরিকল্পনার অভাব থেকেই যায়, দেশের যুবক-যুবতি তথা প্রাপ্ত বয়সক্যদের আনন্দময় জীবন-জিবিকা পরিচালিত হতে । যার পৃক্ষিতে এরা(শিক্ষার্থীরা) ধাবিত হয় মাদকের মত মানুষিক দুষ্চিন্তা নিবারক এর সাহায্য নিতে যা তাকে তথা পরিবার-সমাজ-দেশ কে কুলিষিত করে। আচ্ছা সিগারেট কি মাদক?
সরকারের সৎপরিকল্পনার অভাব 0৫: শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং সিলেবাস এর সঠিক ব্যবহার না করা: শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বলতে, লাগাম ছাড়া মুনফা লোভী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বেকার তৈরির কল। দেশে যে সাবজেক্ট বা বিষয় এর ম্যান পাওয়ার দরকার তার প্রচারণা করা এবং ছাত্র-ছাত্রীদের সেভাবে তৈরি করা। যেমন টা আমরা দেখে থাকবো যে, বর্তমানে রোগিরা টিকিট কেটে সিরিয়ালে থেকে সেবা গ্রহন করছে। তার মানে ডাক্তার এর চাহিদা বেশি তো সেই চাহিদা মতই নতুনদের প্রস্তুত করা এবং যেমন টা বলা ইতিপুর্বেই উপরের অংশে (সরকারের সৎপরিকল্পনার অভাব 0৪) উল্লেখ করা হয়েছে।
Is it possible to remove this painful crisis from young generation ... until not possible, when he/she doesn't remove their selfish mind or relative activities ...say sth if I'm wrong :) |
ডাক্তারি শিক্ষার ব্যয়, প্রক্ষান্তরে মাঝারি আকারের টাকা খরচ করে সবাই ইন্জিনীয়ারিং বা অন্যান্য কোর্স করে বেকার জীবন বহন করছে। তো এখানে ডাক্তারি ক্ষেত্রে সরকারি অনুদানের মাধ্যমে ডাক্তারি পড়ার খরচ কমালে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়, বই কি?। উপরের কিছু অংশ পুনরাবৃত্তি না করলেই নয় তা হল আমাদের সরকারি চাকুরি অফার বা দেওয়ার প্রক্রিয়া। যেখানে জন প্রশাসন অধিদপ্তর ইচ্ছা করলেই এর ( বেকারত্ত্ব) শুষ্ট সমাধান করতে পারে । আগাম বছরের কোন সেক্টরে কত সংখ্য জনবল এর প্রয়োজন তা নির্ধারন করা এবং সেই ভাবে নতুনদের প্রস্তুত করা (ডিজিটাল এবং কম্পিউটারাইজ হলে তা দ্রুত হয়)। আর যদি সেই অধিক সংখ্যক পরিমানের জনবলের চাহিদা দেশে বা বিদেশে না ই থাকে, তাহলে এসব ব্যবসা মূলক প্রতিষ্ঠান আগামী চাহিদার আগপর্যন্ত বন্ধ রাখা (শুরুতে ভর্তি বন্ধ রাখা, আর যদি চাই সেখান থেকে মুনাফা লুটবো ...💅।
আমাদের এশিয়ার উন্নতশিল দেশ চায়নায় কিন্তু একসময় প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখা হয়ে ছিল এবং সকল কে ভোকেশণাল/কারিগরি/কর্মমুখি কাজে উৎসাহিত করা হয়েছিল। যেহেতু অত উচ্চ শিক্ষার কাজের সুযোগ ছিল না। উচ্চ শিক্ষা অবরোধের ফলে যা দেখা গেল সবাই তার ইচ্ছামত বা মেধা অনুযায়ী ইলেক্ট্রনিক্স যন্ত্রাংশের কাজে ধাবিত হল এবং বিশাল জনশক্তির উদভব হল । পরে নিজের দেশের এবং বহির্বিশ্বের ইলেক্ট্রনিক্স যন্ত্রাংশের চাহিদার পৃক্ষিতে (সল্প অর্থে বিশাল ম্যানপাওয়ার) সেই দেশে বিভিন্নি যন্ত্রাংশের কারখানা গড়ে ওঠে।
আমরা হয়তো জেনে থাকবো যে চায়নারা পারে না এমন কোন অনুরুপ যন্ত্রাংশ তৈরি করতে। আর তাদের সুবাদে আমরা সুলভ মুল্যের বিভিন্ন স্মার্টফোন ব্যবহার করতে পারি। কেনই বা তারা পারবে না, কারন সেই যুগান্তকারি সিদ্ধানে্তর ফলে তারা বিশাল পরিমানের যন্ত্রাংশের জনবল তৈরিতে সক্ষম হয়্। তো আমাদের ও এরকম কিছু করা উচিত, আর যদি উচ্চ শিক্ষা দেওয়ার ফলে প্রস্তুতকৃত জনবলের কাজে লাগানোর ক্ষেত্র না ই থাকে তবে কেন এসব ...।
আর আমি তথা আপনারাও যদি একটু সুস্থ্য এবং সৎ মনভাব নিয়ে চিন্তা বা খেয়াল করেন। তবে দেখতে পারবেন অসংখ্যক পুরাতন এবং নতুন ভালো কর্মক্ষেত্র আমাদের পাশেই আছে। নতুন এর ভিতর উল্লেখযোগ্য হতে পারে ফ্রিল্যান্সার হওয়া । যদি কিনা আমরা আমাদের ই-লার্নিং এর প্রযেক্ট এর অর্থ সুষ্ঠভাবে ব্যবহার করতে পারতাম তাহলে হয়ত বা আমাদের অনাকাঙ্খিত ঘটনা দেখতে হতনা (আচ্ছা কেনই বা চাকুরি এবং শিক্ষাতে এই সিস্টেম যেখানে ...)।
ওহঃ আমরা ছিলাম শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং সিলেবাস এর সঠিক ব্যবহার না করা বিষয় নিয়ে। শিক্ষা প্রতিস্ঠান সমপর্কে এতক্ষনতো অনধাবন করেই এলাম। আর এখানে সিলেবাস... বুঝাতে, স্কুল পর্যায়ে শিক্ষার্থীদের অধিক অধ্যায় এর প্যারা না দিয়ে সহনশিল আকারে একটা বছরের সিলেবাস তৈরি করা। যেমন ইংরেজি শিক্ষার মুল উদ্দেশ্য হল আমরা যেন বিদেশিদের সাথে তথা নিজেদের ভিতরে ইংরেজিতে কথপোকথন করা এবং বুঝতে পারা, তাই নয় কী? যার জন্য দরকার রিচ ভোকাবোলারি (অধিক শব্দার্থ) এবং সাধারণ গ্রামার যেমন প্রিপজিশণ ( নাউন/নাম্ এর প্রথম অক্ষর ছোট হাতের হয় না এবং আই/আমি এটা ছোটহাতের হয় না, ইত্যাদি)। একটা বছরে ৩৬৫ দিন হলে, কেউ যদি প্রতিদিন ৩টা করেও শব্দার্থ আয়ত্ত্ব করে সে ১০৯৫টা ( এক হাজার পচানব্বই টা শব্দার্থ) শব্দ বাংল্ এবং ইংরেজিতে বলতে ও বুঝতে সক্ষম হবে। শুধুমাত্র প্রয়োজন একটু সৎ মনভাব এবং হিংসা বিদ্দেষ দূর করে।
[এতে কারো নাম বা অন্য কোন চরিত্র মিলেগেলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন! আচ্ছা এটা কি বলা ঠিক হল, যেখানে আধুনিক অপ-মন-মানুষিকতায় বেরে ওঠা ছেলে-মেয়েরা বলে থাকে " মজা তুমিও পাইছো আমিও পাই ছি!"]
সারাংশ: পরিশেষে একথাই বলা বা উপলব্দি করা যায় যে, ”বেকারত্ত্ব দূরকরন” বলা সহজ কিন্তু করা সহজ নয়। অথচ আমাদের সবার একটা কথা এখানে থেকে যায়, তা হল যাদের ক্ষমতা বা এগুলো পর্যবেক্ষন করার রাইট আছে তারা কেন এগুলা করবে না। কারন নিজেদের আখের গোছাতে হবে বলে, তাই । কিছুটা স্বরণ হচ্ছে সেই স্কুলপরুয়া ছাত্র-ছাত্রীদের “নিরাপদ সড়ক চাই” আন্দলন এর কথা। যেখানে রাস্তায় চোখে আঙ্গুল দিয়ে ধরিয়ে এবং সুদ্ধরিয়ে ও স্বরণ করে দেওয়া হল, কিভাবে ট্রাফিক্স কন্ট্রল এবং চালকদের বিবেক ফেরাতে হয় ।
অনুরুপ ভাবে আমাদের ই তথা যারা গ্রাজুয়েশন সম্পূর্ণ করে ... এর জীবন অতিবাহিত করছি, তাদেরকেই এর সমাধান ঐ সব স্বার্থলিপ্সা কর্ণধরকে চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখাতে হবে (বিবেকবানরা এতে সামিল হতে পারেন)। আচ্ছা কেন, তারা কি এগুলো উপলব্দি করতে পারে না। পারবেতো শুধু ভিক্ষাভিত্তিতে জরাতে কেমনে এই ধরুন বেদভা, বৃদ্ধ এবং ... যারা নয় কাজ করতে অক্ষম তাদের দেওয়া যায়। কিন্তু যারা কাজ করতে বা তার পরিবারের সদশ্যদের কাজের ব্যবস্থা করলেই তো হয়। আবার এখানে আবার কিন্তু এসেই যায় তা হল ছোট পরিবারের দিকে ধাবিত হওয়া্ ।
বি.দ্র. একটা সংসার-পরিবার-সমাজ তথা দেশে অশান্তির কারণ সমুহ!
Comments
Post a Comment