বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিকদের যৌক্তিক দাবি সমুহ: ৮ দফা !!! ২৮শে অক্টোবর রবিবার থেকে ৪৮ ঘন্টা অবরোধ কর্মসুচি !!
এতো সচেতনতার আহব্বান Announcement তার পরেও কেন এতো অনাকাঙ্খিত দুরঘটনা। ড্রাইভারদের প্রয়োজন যথাযত প্রশিক্ষন :) |
>
বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিকদের যৌক্তিক দাবি সমুহ:
আমাদের দেশে যারা দৈনিক আনে দৈনিক খায় এমন শ্রমিক মহলই শুধু সাধারন মানুষের কথা বোঝে! কিভাবে? তো প্রথমেই বলা যায় কৃষকের কথা তারা ফসল ফলায় এবং আমাদের মাঝে সর্বরাহ করে থাকে আর তাদের কাছেই আমরা দামাদামি করে ফষল ক্রয় করে থাকে। পারলে কিছু টাকা কমাতে চেস্টা করি এবং তা তারা কমিয়েও থাকে। অনুরুপভাবে বাস শ্রমিকরাও মাঝে মাঝে যাত্রিদের কম খরছ তথা ফ্রি তে সেবা দিয়ে থাকে। বিশেষ করে ছাত্র-ছাত্রীদের কাছ থেকে হাফ ভারা নিয়ে থাকে। একথায় বলা যেতে পারে যে একজন ছেলে পারে তাদের প্লাস মেয়েদের কথা। যেমনটা দেখা যাচ্ছে আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সে একজন মেয়ে তাই সে মেয়েদের অগ্রাধিকার দেয়ে যাচ্ছে।
একটা পরিবারে যদি একজন বা একাধিক কর্মক্ষম জনবল কাজে নিয়জিত থাকে তাহলে সেই পরিবার তথা সমাজ এবং দেশে সুখের হাওয়া বয়তে থাকে। অথচ দেশের যুবক-যুবতিদের মেধার মুল্যায়ন না করে তাদের কে বিপদের মুখে ধাবিত করছে শুধুমাত্র স্বার্থলোভী মনভাবের জন্য ( জবাবদিহীতা ) । তারা চাইলে একমাত্র প্রতিবন্ধিদের ব্যতিত অন্য সকলদের (বেদভা ভাতা) কাজের মাধ্যমে সাভলম্ভি করে তুলতে পারতো। তা না করে তাদের কে তৈরি করা হচ্ছে পরনির্ভরশীল। যেখানে পারতো সেই পরিবারের কর্মক্ষম একজনের কাজের ব্যবস্থা করে দিতে।
ওহ! যেটা বলতে চাচ্ছিলাম তা হলো সড়ক পরিবহন শ্রমিকদের ৮ দফা যৌক্তিক দাবিসমহু:
এটাই থাকা লাগতো প্রথমে: সকল জেলায় শ্রমিকদের ব্যাপকহারে প্রশিক্ষন দিয়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স
ইস্যু করতে হবে। লাইসেন্স ইস্যুর ক্ষেত্রে দুর্নীতি এবং অনিয়ম দুর করতে
হবে।
[ এটাই হলো ভালো একটা সমাধান যেখানে কোন রকম স্বজন প্রিতি বা অনিয়ম ছাড়া দক্ষ ড্রাইভার প্রস্তুত করা যদি তারা (কর্তৃপক্ষ) দক্ষমানের জনবল তৈরি করতে পারতো তাহলে আজ আমাদের নিরাপদ সড়ক চাই এরকম অনাকাক্ষিত পরিস্থিতির সম্মুক্ষিন হতে হতো না। ]
০১। সড়ক দূর্ঘটনায় সকল মামলা জামিনযোগ্য করতে হবে।
[ কেনই বা তারা মামলায় জরাবে যদি কিনা তারা সঠিকভাবে পরিবহন চালনা করে থাকে। তো তাদের যৌক্তিক কারন দর্শানর মাধ্যমে মামলা সমূহ জামিন করা উচিত! ]
০২। শ্রমিকদের অর্থদন্ড ৫ লক্ষ টাকা মানিনা, মানবনা।
[ টাকা দিয়ে কি মানুষের জীবন কেনা যায়, বেপরুয়া ড্রাইভিং তথা অভারট্রিকিং এর মাধ্যমে সহজ সরল এবং সচেতন মানুষের জীবন কেরে নেওয়া। তো ড্রাইভিং চাচা এবং ভাইদের সচেতনভাবে ড্রাউভিং করা দরকার
অন্য থায় দৃষ্টান্ন মুলক শাস্থির ব্যবস্থা করা দরকার শুধুমাত্র যে এই সেক্টর তা কিন্তু অন্যদের জন্য প্রযোজ্য হওয়া দরকার। ]
অন্য থায় দৃষ্টান্ন মুলক শাস্থির ব্যবস্থা করা দরকার শুধুমাত্র যে এই সেক্টর তা কিন্তু অন্যদের জন্য প্রযোজ্য হওয়া দরকার। ]
০৩। সড়ক দূর্ঘটনা তদন্ত কমিটিতে শ্রমিক প্রতিনিধি রাখতে হবে।
[ অবশ্যই তা রাখা দরকার, কেননা সচ্চ্বতা রক্ষা করতে তাদের যুক্তকরাই শ্রেও । আচ্ছা কেনয় বা তারা এরকম করবে তারা তো গরু-ছাগল-মানুষ এগুলোতো চেনে না কি? শুধু সচেতনতার মাধ্যমেই তা পরিচালনা করলে এরকম দূর্ঘটনা দেখতে হয় না। ]
০৪। ড্রাইভিং লাইসেন্স এ শিক্ষাগত যোগ্যতা ৫ম শ্রেনি করতে হবে।
[ ৫ম শ্রেনি, বর্তমানে কত এসএসি, এইসএসসি তথা গ্র্যাজুয়েট করা জনবল বেকার জীবন কাটাচ্ছে আর তারা কিনা ৫ম শ্রেনি নিয়ে বসে আছে। আমাদের সকলের মেধা এবং যোগ্যতা অনুযায়ী কাজের ব্যবস্খা করা সরকার এর দায়িত্ব না কি? মৌলিক চাহিদার খাদ্য-চিকিৎসার ব্যবস্থা অবৈধভাবে আসবে না ভালো কাজ করার মাধ্যমে আসবে। যদি কিনা তাদের সৎ ইচ্ছার অভাব দুর না হয়। ]
০৫।ওয়েস্কেলে স্কেলে জরিমানা কমানো ও শাস্তি বাতিল করতে হবে।
[ শাস্তি বাতিল, শাস্তি আছে তাই যে অবস্থা আর শাস্থি বাতিল হলে তো ...। আমাদের অবশ্যই ভালো কাজে উৎসহিত হওয়া এবং মন্দ কাজে বিরত থাকা উচিৎ।]
০৬। সড়কে পুলিশের হয়রানি বন্ধ করতে হবে।
[ হ্যা এটা একটা ভালো পয়েন্ট যদি রক্ষকরা ভক্ষকের ভূমিকা পালন করতে চাই তাহলে তো কোথায় নেয়। বর্তমানে হয়তো কিছূ বিষয় উপলব্ধিকরা যাচ্ছে যে, মানুষ পুলিশ এবং ডাক্তার এর কাছে যায় বিপদে পরে। আর সম্মুক্ষিন হয় অর্থ খশার খপ্পরে, তাই কি? ডিজিটাল ব্যবস্থায় কিন্তু সচ্ছতার যথেষ্ট প্রয়াশ আছে। যেমন: উর্ধ্বতন কর্মকরতারা চাইলেই কিন্তু তা পরিস্কার করতে পারে ডিজিটাল এবং সৎ ইচ্ছার মাধ্যমে যেমন সিসি কেমেরা এবং ড্রন এর ব্যবহারের মাধ্যমে। ]
০৭। গাড়ি রেজিস্টেশন এর সময় শ্রমিকের নিয়োগ পত্রে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়নের সভাপতি/সাধারন সংপাদকের সত্যায়িত থাকার ব্যবস্থা করতে হবে।
[ সত্যায়িত যদি হয় এরকম যে, তার ড্রাইভিং এবং আচার ব্যবহার ভালো দেন ওক। কিন্তু যে ব্যক্তি এই সত্যায়ন পত্র দেবে তার কি খবর ...। কিছুটা বলা যেতে পারে স্টুপিড চাকুরি দেওয়ার সিস্টেম এ চারিত্রিক বা সত্যায়িত পত্র। এটা হতে পারে যে তার নামে কোন কেস বা অকারেন্স থানায় লিপিবদ্ধ আছে কিনা তা পুলিশ ভেরিফিকেশন এর মাধ্যমে যাছাই করা ( এখানেও একটা কথা থেকে যায় তা হলো পুলিশ করমকরতারা তো এরকম করবে না যে আপনার ক্লিয়ারেন্স এর জন্য আপনার গ্রামে যাবো এর জন্য আমাদের গাড়ির জ্বালানি বাবদ মিষ্টি খাওয়ার টাকা দিতে হবে। তাই কি?)
০৮। সকল জেলায় শ্রমিকদের ব্যাপকহারে প্রশিক্ষন দিয়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স ইস্যু করতে হবে। লাইসেন্স ইস্যুর ক্ষেত্রে দুর্নীতি এবং অনিয়ম দুর করতে হবে। (এটাই থাকা লাগতো প্রথমে। )
[ এটাই হলো ভালো একটা সমাধান যেখানে কোন রকম স্বজন প্রিতি বা অনিয়ম ছাড়া দক্ষ ড্রাইভার প্রস্তুত করা যদি তারা (কর্তৃপক্ষ) দক্ষমানের জনবল তৈরি করতে পারতো তাহলে আজ আমাদের নিরাপদ সড়ক চাই এরকম অনাকাক্ষিত পরিস্থিতির সম্মুক্ষিন হতে হতো না। ]
সর্বপরি এটা বলা যায় যে যদি তাদের সৎ ইচ্ছার প্রতিফলন হয় তথা শ্রমিকদের পর্যাপ্ত প্রশিক্ষনের মাধ্যমে উপযুক্ত করা যায় তা হলে এরকম অনাকাক্ষিত পরিস্থিতির সম্মক্ষিন হতে হতো না শ্রমিক এবং সাধারন জনগনের। জনগন প্রতিনিধিদের নিরবাচিত করার ফল এরকম। যৌক্তিক দাবি আদায়ের জন্য কর্তৃপক্ষ কে অবোরধ করলেই তো হয় কেন এত জন সাধারন কে ভগান্তির সম্মুক্ষিন হতে হয় ...?
Comments
Post a Comment